যোগাযোগ ফর্ম

নাম

ইমেল *

বার্তা *

Blog Archive

Post Top Ad

Responsive Ads Here

Blog Archive

Post Bottom Ad

Responsive Ads Here

Author Details

Templatesyard is a blogger resources site is a provider of high quality blogger template with premium looking layout and robust design. The main mission of templatesyard is to provide the best quality blogger templates which are professionally designed and perfectlly seo optimized to deliver best result for your blog.

Labels

Categories

Sponsor

AD BANNER

About Me

authorHello, my name is Jack Sparrow. I'm a 50 year old self-employed Pirate from the Caribbean.
Learn More →

পৃষ্ঠাসমূহ

Blogroll

About

Featured

চকরিয়ার বিএমচর ইউপি চেয়ারম্যান জাহাঙ্গীরের বিরুদ্ধে এলজিএসপির টাকা আত্মসাতের তদন্ত শুরু

Advertisemen

চকরিয়া উপজেলার বিএমচর ইউনিয়নের এলজিএসপির ১৬-১৭ অর্থবছরের উন্নয়ন কাজের অনিয়ম ও দূর্নীতি তদন্ত করতে ইউনিয়নে পরিষদে আসছেন এলজিএসপির-২ জেলা সমন্বয়কারী আহসান উল্লাহ চৌধুরী মামুন। তিনি কাল রবিবার বিএমচর ইউনিয়নের ৯টি ওয়ার্ডের উন্নয়ন কাজ তদন্ত করবেন। গত ৬এপ্রিল দুপুর ১২টায় পরিষদে ইউপি চেয়ারম্যান জাহাঙ্গীর আলমের অনিয়ম ও দূর্নীতি নিয়ে ইউপি সদস্যদের মধ্যে হাতাহাতির পর প্রশাসনিকভাবে তদন্ত শুরু হচ্ছে।
প্যানেল চেয়ারম্যান জিয়াদুল ইসলাম সেলিম জানান, বিএমচর ইউনিয়নের ১৬-১৭ অর্থবছরে এলজিএসপির-২ থেকে ইউনিয়ন পরিষদের উন্নয়ন কার্যক্রমের জন্য সরকার ৯লাখ ৫০হাজার টাকা বরাদ্দ দেন। ওইসব টাকা ইউপি চেয়ারম্যান জাহাঙ্গীর আলম ৯টি প্রকল্প তৈরী করে ৯টি ওয়ার্ডে বরাদ্দ দেন। এরমধ্যে ১নং ওয়ার্ডে ১লাখ টাকা, ২নং ওয়ার্ডে ১লাখ টাকা, ৩নং ওয়ার্ডে ৮০ হাজার টাকা, ৪নং ওয়ার্ডে ৯০ হাজার টাকা, ৫নং ওয়ার্ডে ১লাখ টাকা, ৬নং ওয়ার্ডে ২লাখ টাকা, ৭নং ওয়ার্ডে ৮০ হাজার টাকা, ৮নং ওয়ার্ডে ৮০হাজার ও ৯নং ওয়ার্ডে ১লাখ ২০হাজার টাকা বরাদ্দ দেন। উক্ত টাকার বিপরীতে চকরিয়া উপজেলা এলজিইডির সহকারী প্রকৌশলী মোহাম্মদ সেলিম ওইসব কাজের সিডিউল তৈরী করে কাজ সম্পাদনের নির্দেশ দেন। কিন্তু ইউপি চেয়ারম্যান অনিয়ম ও দূর্নীতির আশ্রয় নিয়ে সিডিউল বর্হিভূত কাজ করেন। সিংহভাগ টাকা উত্তোলন করে আত্মসাত করেন তিনি।
অভিযোগ উঠেছে, ইউপি চেয়ারম্যান জাহাঙ্গীর আলম এসব কাজ প্রত্যেক ওয়ার্ডে বরাদ্দ দিলেও মূলত কাজ গুলো সমাপ্ত করতে ব্যাপক অনিয়ম ও দূর্নীতির আশ্রয় নেওয়া হয়েছে। চেয়ারম্যানের ভাগিনা জোবাইরকে দিয়ে কাজ গুলো সমাপ্ত করা হয়। কিন্তু ওইসব কাজে বরাদ্দের টাকা দিয়ে যেনতেন কাজ সম্পাদন করেন তার ভাগিনা জোবাইর।
ইউপি সদস্য মিজান বলেন, গত ৬এপ্রিল ইউনিয়ন পরিষদে স্থানীয় সরকার প্রকৌশল অধিদপ্তরের অধিন এলজিএসপির ১৬-১৭ অর্থবছরের কাজ নিয়ে অডিট করতে আসেন। অডিট চলার সময় ৯নং ওয়ার্ডের ৯টি কাজে অনিয়ম পায় অডিট দল। তার মধ্যে ৫নং ওয়ার্ডে একটি কালভার্ট নির্মাণে অনিয়ম নিয়ে ওই ওয়ার্ডের ইউপি সদস্য জিয়াদুল ইসলাম সেলিমকে অনিয়মের বিষয়ে জানতে চায় অডিট টিম। সেলিম জানায়, এলজিএসপির ৯ ওয়ার্ডের ৯টি কাজই চেয়ারম্যান জাহাঙ্গীর আলম নিজে ও তার ভাগিনা জোবাইর মিলে করে আত্মসাত করেছে। পরবর্তী সময়ে ইউপি চেয়ারম্যান জাহাঙ্গীর আলম এবং ইউপি সদস্যের মধ্যে হামলার ঘটনাও ঘটে। এরপর ইউপি প্যানেল চেয়ারম্যান জিয়াদুল ইসলাম সেলিম ও সদস্য মিজান উদ্দিন মিজান অনিয়ম ও দূর্নীতির বিষয় নিয়ে অতিরিক্ত সচিব ও জাতীয় প্রকল্প পরিচালক এলজিএসপি-২ ইউনিয়ন পরিষদ অধি-শাখা স্থানীয় বিভাগ বরাবর লিখিত অভিযোগ দায়ের করেন। এরপ্রেক্ষিতে তদন্তের জন্য এলজিএসপি-২ এর সমন্বয়কারী আহসান উল্লাহ চৌধুরী মামুনকে নির্দেশ দেন।
তদন্ত কর্মকর্তা এলজিএসপি-২ এর জেলা সমন্বয়কারী আহসান উল্লাহ চৌধুরী মামুন বিএমচর ইউপি চেয়ারম্যান উন্নয়ন প্রকল্পের আত্মসাতের তদন্তে আসার কথা স্বীকার করেন।

Advertisemen

Disclaimer: Gambar, artikel ataupun video yang ada di web ini terkadang berasal dari berbagai sumber media lain. Hak Cipta sepenuhnya dipegang oleh sumber tersebut. Jika ada masalah terkait hal ini, Anda dapat menghubungi kami disini.
Related Posts
Disqus Comments
© Copyright 2019 Chakaria News - All Rights Reserved - Distributed By Ashraful Islam Ariz - Created By BLAGIOKE Diberdayakan oleh Blogger